লেবাননে গত বুধবার একের পর এক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে, যেখানে ওয়াকিটকি, ল্যাপটপ, এবং গাড়ির বিস্ফোরণে অন্তত ১৪ জন নিহত ও ৪৫০ জন আহত হয়েছেন। এর আগে মঙ্গলবার হিজবুল্লাহ সদস্যদের ব্যবহৃত পেজার বিস্ফোরণে ১২ জন নিহত হয়েছিল।
বিস্ফোরণের ঘটনাক্রম
গত সপ্তাহে বিস্ফোরণগুলোর ধারাবাহিকতা উদ্বেগজনক। বিভিন্ন স্থান থেকে একযোগে যন্ত্রপাতির বিস্ফোরণের খবর আসতে শুরু করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত শেয়ার হতে থাকা ছবিগুলোতে দেখা যাচ্ছে, সড়কে আগুন জ্বলছে এবং ধোঁয়া উঠছে আবাসিক এলাকা থেকে।
বিস্ফোরণের ঘটনাক্রম
গত সপ্তাহে বিস্ফোরণগুলোর ধারাবাহিকতা উদ্বেগজনক। বিভিন্ন স্থান থেকে একযোগে যন্ত্রপাতির বিস্ফোরণের খবর আসতে শুরু করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত শেয়ার হতে থাকা ছবিগুলোতে দেখা যাচ্ছে, সড়কে আগুন জ্বলছে এবং ধোঁয়া উঠছে আবাসিক এলাকা থেকে।
আহতদের দুরবস্থা
আল–জাজিরার সংবাদদাতা আলী হাশেমের তথ্যমতে, বিস্ফোরণের ফলে সড়কগুলোতে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয় এবং আহতদের হাসপাতালে নিতে অ্যাম্বুলেন্সগুলো ছোটাছুটি করতে থাকে। স্বাস্থ্যসেবা খাত ইতিমধ্যেই বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
বিস্ফোরণের কারণ ও সম্ভাব্য জড়িত পক্ষ
এপর্যন্ত বিস্ফোরণের কারণ স্পষ্ট নয়। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, যন্ত্রগুলোতে অন্তর্নির্মিত বিস্ফোরক বা ব্যাটারি থেকে এটি ঘটতে পারে। হিজবুল্লাহ এবং লেবানন সরকার ইসরায়েলকে দায়ী করেছে, যদিও ইসরায়েল এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
পরিণতির আশঙ্কা
বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, এই পরিস্থিতি লেবাননে নতুন যুদ্ধের সূচনা করতে পারে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী সম্প্রতি বলেছেন, তারা যুদ্ধের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা পর্বে রয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে। লেবাননের পরিস্থিতি গভীর সংকটে রয়েছে এবং সামনে কি ঘটতে যাচ্ছে, তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে।